সূরা ক্বাফ আয়াত (21- 30 )



 

সূরা ক্বাফ আয়াত (21- 30 )




সূরা ক্বাফ আয়াত -২১

وَجاءَت كُلُّ نَفسٍ مَعَها سائِقٌ وَشَهيدٌ
আর প্রত্যেক ব্যক্তি উপস্থিত হবে, তার সাথে থাকবে একজন চালক ও একজন সাক্ষী।

সূরা ক্বাফ আয়াত -২২
لَقَد كُنتَ في غَفلَةٍ مِن هذا فَكَشَفنا عَنكَ غِطاءَكَ فَبَصَرُكَ اليَومَ حَديدٌ
অবশ্যই তুমি এ দিবস সম্পর্কে উদাসীন ছিলে, অতএব আমি তোমার পর্দা তোমার থেকে উন্মোচন করে দিলাম। ফলে আজ তোমার দৃষ্টি খুব প্রখর।

সূরা ক্বাফ আয়াত -২৩
وَقالَ قَرينُهُ هذا ما لَدَيَّ عَتيدٌ
আর তার সাথী (ফেরেশতা) বলবে, এই তো আমার কাছে (আমল নামা) প্রস্তুত

সূরা ক্বাফ আয়াত -২৪
أَلقِيا في جَهَنَّمَ كُلَّ كَفّارٍ عَنيدٍ
তোমরা জাহান্নামে নিক্ষেপ কর প্রত্যেক উদ্ধত কাফিরকে,

সূরা ক্বাফ আয়াত -২৫
مَنّاعٍ لِلخَيرِ مُعتَدٍ مُريبٍ
কল্যাণকর কাজে প্রবল বাধাদানকারী সীমালঙ্ঘনকারী, সন্দেহ পোষণকারীকে।

সূরা ক্বাফ আয়াত -২৬
الَّذي جَعَلَ مَعَ اللَّهِ إِلهًا آخَرَ فَأَلقِياهُ فِي العَذابِ الشَّديدِ
যে আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহ গ্রহণ করেছিল, তোমরা তাকে কঠিন আযাবে নিক্ষেপ কর।

সূরা ক্বাফ আয়াত -২৭
قالَ قَرينُهُ رَبَّنا ما أَطغَيتُهُ وَلكِن كانَ في ضَلالٍ بَعيدٍ
তার সঙ্গী (শয়তান) বলবে, ‘হে আমাদের ‘রব’, আমি তাকে বিদ্রোহী করে তুলিনি, বরং সে নিজেই ছিল সুদূর পথভ্রষ্টতার মধ্যে’।

সূরা ক্বাফ আয়াত -২৯
ما يُبَدَّلُ القَولُ لَدَيَّ وَما أَنا بِظَلّامٍ لِلعَبيدِ
‘আমার কাছে কথা রদবদল হয় না, আর আমি বান্দার প্রতি যুলমকারীও নই’।

সূরা ক্বাফ আয়াত -৩০
يَومَ نَقولُ لِجَهَنَّمَ هَلِ امتَلَأتِ وَتَقولُ هَل مِن مَزيدٍ
সেদিন আমি জাহান্নামকে বলব, ‘তুমি কি পরিপূর্ণ হয়েছ’? আর সে বলবে, ‘আরো বেশি আছে কি’?

No comments

Powered by Blogger.